আর্দ্রতা বজায় রাখাঃ
প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস পানি পানের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করুন। এতে আপনার শরীর ও ত্বক ভালো থাকবে। কারণ ত্বক ভালো রাখতে শরীরে যথাযথ আর্দ্রতা বজায় রাখা খুবই জরুরি।
.
ত্বক পরিষ্কার করাঃ
ত্বক পরিষ্কার করতে ভালো মানের ক্লিনজিং ব্যবহার করতে হবে। রাতে ঘুমানোর পূর্বে মুখ পরিষ্কার করতে হবে।
.
টোনারঃ
ত্বকে পিএইচের ভারসাম্য বজায় রাখতে টোনার ব্যবহার করতে হবে। কারণ এটা খুবই জরুরি। টোনার ত্বকের সজীবতা বজায় রাখতে ভালো ভূমিকা রাখে।
.
সেরামঃ
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন ‘সি’ সমৃদ্ধ সেরাম ব্যবহার করতে হবে। এতে ত্বক উজ্জ্বলের পাশাপাশি ত্বকের বার্ধক্য রোধ করে।
আইক্রিমঃ
রাতে ঘুমানোর পূর্বে চোখে আই ক্রিম ব্যবহার করা খুবই উপকারি, যা ডার্ক সার্কেলের সমস্যা দূর করে।
.
ময়েশ্চারাইজারঃ
ময়েশ্চারাইজার আপনার ত্বকের জন্য যথাযথ কিনা সেটা আগে জানতে হবে। ময়েশ্চারাইজার ত্বকে ব্যবহারের পরে ত্বকে টান টান ভাব না ধরলে কিংবা ত্বক তেলতেলে না লাগলে বুঝতে হবে ময়েশ্চারাইজার ঠিক আছে। ময়েশ্চারাইজারে সান প্রোটেকশন ফ্যাক্টর (এসপিএফ) সঠিক মাপে থাকলে, এটা আপনাকে রোদ থেকেও সুরক্ষা দেবে।
.
সানস্ক্রিনঃ
বাইরে বের হওয়ার সময় অর্থাৎ রোদের মধ্যে বের হলে নিয়মিত সানস্ক্রিন ব্যবহার করা খুবই প্রয়োজন। সানস্ক্রিন এসপিএফ ৩০ বা তার বেশি থাকলে তা ত্বককে সম্পূর্ণরূপে সুরক্ষিত করতে পারে। এসপিএফ-৩০ আল্ট্রাভায়োলেট-বি ৯৭ শতাংশ পর্যন্ত ব্লক করে দেয়। আবার এসপিএফ-৫০ আল্ট্রাভায়োলেট-বি ৯৮ শতাংশ পর্যন্ত ব্লক করে দেয়। এজন্য নিয়মিত সানস্ক্রিন ব্যবহার করলে ত্বক ভালো থাকে।
.
স্বাস্থ্যকর সকালের নাস্তাঃ
সকালের নাস্তায় ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ফলমূল, শাকসবজি ও হোল গ্রেইন রাখতে পারেন, যা আপনার ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখবে।
.
ব্যায়ামঃ
প্রতিদিন সকালে শরীর চর্চা করা স্বাস্থ্যসম্মত। সকালের শরীর চর্চা রক্ত সরবরাহ ঠিক রাখতে সহযোগিতা করে। শরীর চর্চার ফলে শরীরের সব জায়গায় ঠিকমতো অক্সিজেন পৌঁছায়। ফলে ত্বক টানটান থাকে।
.
মানসিক চাপ কমানোঃ
মানসিক চাপ কমাতে সকালের মেডিটেশন, যোগব্যায়াম করতে পারেন। এটি প্রতিদিন সকালে নিয়মিত করলে শরীরের পাশাপাশি ত্বকের স্বাস্থ্যও ভালো থাকবে।
ত্বক যত্নে যেসব অভ্যাস জরুরি
10
Sep